সমবায় অধিদপ্তরের কাছে ন্যায় বিচার চাই মিরপুর-১ মহিলা সমবায় সমিতি মার্কেটে এ কতিপয় সমন্বয়ক এর সাথে লিয়াজু করে ধানমন্ডি এবং পুরান ঢাকা থেকে ছাত্র নামের সন্ত্রাস মার্কেটে ভাংচুর অবৈধ দখল দারিত্ব এর প্রতিবাদ ছাত্র জনতার পক্ষে থেকে মানববন্ধন করেছে মানববন্ধনে এই পরিবারের ৩ সদস্য অভিযোগ করে বলেন- আমরা কখনে রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলাম না। কিন্তু ব্যবসায়িক পূর্বতার শত্রুতার জেরে একটি মহল আমাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভোগ করার জন্য মামলায় আমাদের সবাইকে জড়িয়ে দেয়।ঘটনার দিন আমরা বাসা থেকে কেউ বের হয়নি। সকল খবরা-খবর আমরা টেলিভিশনের দেখেছি। আমাদের পরিবারের সবাই ধার্মিক। আমরা সবসময় ছাত্র-জনতার জন্য দোয়া করেছিলাম।
মিরপুর মহিলা সমিতি মার্কেটের সাধারণ সম্পাদীকা সহ একটি মহলের যোগসাজজে মামলায় আমাদেরকে জড়ানো হয়। আমরা এই মামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এছাড়াও মানববন্ধনে ভুক্তভোগী তিন সদস্য অন্তবর্তী কালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দদের কাছে এর বিচার চেয়ে এই হয়রানির মামলা থেকে তাদের প্রত্যাহারের দাবি জানান।
ভুক্তভোগী ও স্থানীয়দের অভিযোগ, “সেখানকার সমিতির কমিটি গত ১৭ বছর যাবত আওয়ামিলীগের সহায়তায় নানাবিধ প্রভাব খাটিয়ে আটকে রেখেছিলো কমিটির ভুয়া সভাপতি ফেরদৌস আরা রুনু। এখানে মাত্র ২টা দোকান থাকার সুযোগে ওই ভবন ও মার্কেট দখল করতে মরিয়া ছিলো রুনু। তাই ছাত্র জনতার আন্দোলনে ছাত্র সমন্বয়কদের ভূমিকা দেখে ছাত্রদের নিয়ে নতুন কূট-কৌশল আটে রুনু। তবে এই সমিতিটি সমবায় অধিদপ্তরের আওয়তায় নিবন্ধিত হলেও, অধিদপ্তর চুপ থাকায় ঝামেলা মিটছে না।”
তারা বলছেন, রুনুকে সমিতির কেউই পছন্দ করে না। কিন্তু সে গায়ের জোর খাটিয়ে পদে বসতে চায়। তারই ফলস্বরূপ রুনু গতকাল শনিবার ও আজ রবিবার ভুয়া ছাত্র ও কথিত সমন্বয়ক ভাড়া করে এনে দোকানপাটে হামলা চালায়, করে লুটপাট। পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর গাড়ি আসলে ঘটনাস্থল থেকে লুটপাটকারীদের অনেকেই সটকে পড়ে। কিন্তু ভাড়াকৃত দুষ্কৃতিকারীরা যাওয়ার আগে প্রতিটি দোকানের সিসিটিভি ফুটেজ ভেঙে টাকা ও দামী জিনিসপত্র ভাঙচুর করেন